ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

 

 

ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

ভলিউমঃ ২৫

সিজনঃ ০২

প্রচারেঃ দূরবীন মিডিয়া 

আমাদের ডোনেট করুনঃ 

01840-233952 ( বিকাশ-পারসোনাল)

 

ইউনুস এমরে এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

 

                             ইউনুস এমরে ছিলেন সূফী ঘরনার একজন আধ্যাত্মিক কবি।

উনি জন্মগ্রহণ করেন ১২৩৮ খ্রিস্টাব্দে এবং এই আধ্যাত্মিক কবি মৃত্যুবরণ করেন১৩২০খ্রিস্টাব্দে । তার কবিতার মাধ্যমেই আনাতোলিয়ার জনগণ এবং সংস্কৃতি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়। আধুনিক তুরস্কের নতুন এক যুগের সূচনা হয়, তখন তিনি কবিতা লিখতেন আনাতোলিয়ার প্রচলিত তুর্কি ভাষায়। ইউনেস্কো সাধারণ পরিষদ সর্বসম্মতভাবে ১৯৯১ সালে ঘোষিত একটি প্রস্তাব পাস করে, কবির ৭৫০তম জন্মবার্ষিকীকে,“আন্তর্জাতিক ইউনুস এমরে বর্ষ” হিসাবে ঘোষণা করে। ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

 

এক কথায় বলতে গেলে ইউনূসের এমরে তুর্কী সাহিত্যের উপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছেন এবং বর্তমানেও আনাতোলিয়াসহ তুরস্কে তার কবিতার প্রভাব লক্ষণীয়। তার অবশ্য যথেষ্ট কারণও রয়েছে। কেননা ইউনুস এমরে, আহমেদ ইয়েসভি ও সুলতান ওয়ালাদের পরে, ফারসি বা আরবি ভাষার পরিবর্তে নিজের যুগের এবং অঞ্চলের কথ্য তুর্কি ভাষায় রচনা করা প্রথম কবিদের একজন। তাঁর কথাসাহিত্য কেন্দ্রীয় ও পশ্চিমা আনাতোলিয়ায় সমসাময়িকদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে এখনো। ইহা বহু সংখ্যক বেনামী লোক-কবি, লোক-গান, পরীদের কাহিনী, কৌতুক এবং হিতোপদেশের ভাষা। ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

এইটা অনেকটা এরকম অঘুজদের দাদা কুরকুত বের এর মত। তুর্কি লোককাহিনী যেটি একটি যুগোপযোগী যন্ত্র হিসেবে তার ও তার সমসাময়িকদের কাছে মৌখিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছিল তাদের মত করে  টিকারমামলারের ব্যবহারে ইউনুস এমরকে অনুপ্রাণিত করেছিল। মঙ্গোলরা যখন ১২৪৩ সালে আনাতোলিয়া আক্রমণ করে কোশ দাগের যুদ্ধে   তখন ইউনুস এমরের কবিতা ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং তিনি সকলের মাঝে পরিচিত লাভ করেন। যার কারণে আজারবাইজান থেকে বলকান পর্যন্ত বিস্তৃত কয়েকটি দেশে তিনি একজন অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ।  যার মধ্যে সাতটি ভিন্ন এবং বিস্তৃত ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এলাকাগুলি তাদের সমাধিগুলির মধ্যে তার সমাধি থাকার বিষয় দাবী করে বিতর্ক করে। ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

 

তার লেখা কবিতা ও গান এখনো তুরস্কের সূফী ঘরনার শিল্পীরা গেয়ে থাকে দেশ-বিদেশে সূফী ঘরনার অনুষ্ঠানে। তার বেশ কিছু কবিতা বাংলায় অনূদিত হয়েছে এবং তার কবিতা বাংলায় অনুবাদ করে একটিও বইও অনলাইন বই বিক্রির সাইটে দেখা যায়। ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

 

সিরিজ সম্পর্কিত কিছু কথাঃ 

সম্মানিত দূরবীন মিডিয়ার, ইউনুস এমরে সিরিজের দর্শকবৃন্দ আস্সালামু আলাইকুম। 

 

আল্লাহর রহমত আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমরাও আল্লাহর রহমত আপনাদের দোয়াই ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ। 

 

যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি,

আপনারা জানেন যে কেউ যখন ইউনুস এমরে সিরিজটির কাজ করছে না, তখনি আপনাদের অনুরোধ আমরা ইউনুস এমরে সিরিজের বাংলা সাবটাইটেল করার ঘোষণা দিই এবং আল্লাহর রহমত আমরা আপনাদের সুন্দর এবং মান সম্মত সাবটাইটেল উপহার দেওয়ারও চেষ্টা করি।  ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

আমরা এই সিরিজ হাতে নেওয়ার পিছনে আমাদের ব্যক্তিগত কোন স্বার্থ নেই। 

শুধুমাত্র এই সমাজের অসুস্থ সংস্কৃতি ধারা ধ্বংস করতেই, আমরা সুস্থ সংস্কৃতির প্রচারের স্বার্থেই এই সিরিজের বাংলা সাবটাইটেল করা।

আমরাও আশা করি যে, আপনারাও আমাদের মত সুস্থ সংস্কৃতি প্রচারের সাহায্য করবেন। 

 

আগেই বলেছি, এই সিরিজ প্রচারে আমাদের নিজস্ব কোন স্বার্থ জড়িত নেই। তবুও জানেন, এই সাবটাইটেল এবং অনুবাদ করতে অনেক শ্রম ব্যয় হয়।  ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

বিশেষ করে অবুবাদ করতে অনেক সময় ব্যয় হয় অনুবাদকদের। আমরা অনুবাদকদের কোন প্রকার হাদিয়া প্রদান করতে পারি না কেননা, আমরা এ থেকে কোন প্রকার টাকা আয় করতে পারি না। 

তাই আপনারা যদি অনুবাদকদের ডোনেশন দেন, তাহলে আমরাও তাদের কিছুটা হাদিয়া প্রদান করতে পারবো। 

এতে অনুবাদকরা অনুপ্রাণিত হয়ে আরও সুন্দর কাজ উপহার দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে। 

 

আমাদের ডোনেশন করুনঃ

01840-233952( বিকাশ-পারসোনাল)

 

ইনশাআল্লাহ আপনারা সুস্থ সংস্কৃতি প্রচারে পাশে থাকবেন। 

 

আল-ফারাবি

(৮৭০-৯৫৬)

এমন এক যুগ ছিল যখন সমগ্র বিশ্বের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা

ছিল মুসলমানদের হাতে। জ্ঞান বিজ্ঞান, শিল্প-সাহিত্য

ও সভ্যতায় মুসলিম জাতি ছিল উন্নত। মুসলমানদের

সে গৌরবােজ্জ্বল অতীত সম্পর্কে হতভাগা

মুসলমানদের অনেকেই জানে না। কারণ,

মুসলমানদের গৌরবােজ্জ্বল ইতিহাসকে আজ বিকৃত

করে রচনা করা হয়েছে। মুসলমানদের উন্নতির জন্য

মহান আল্লাহর রহমত হিসেবে যুগে যুগে যে সকল

মুসলিম বিজ্ঞানী ও দার্শনিকদের পৃথিবীতে

পাঠিয়েছিলেন আল ফারাবি তাদের অন্যতম। যতদূর

জানা যায় এ মনীষী ৮৭০ সালে তুর্কিস্তানের অন্তর্গত

‘ফারাব’ শহরের কাছে ‘আল ওয়াসিজ’ নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাই ‘ফারাব’ শহরের

নামানুসারে আবু নাসের মােহাম্মদ পরবর্তীতে ‘আল ফারাবি’ নামে পরিচিত হয়েছেন।

ইউরােপীয় পণ্ডিতরা তাঁর নামকে বিকৃত করে ‘ফারাবিয়াস’ লিপিবদ্ধ করেছে। আল-ফারাবির

পিতা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং সেনাবাহিনীর একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তাঁর পূর্ব পুরুষরা

ছিলেন পারস্যের অধিবাসী। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও রাজনৈতিক কারণে তাঁর পূর্ব পুরুষরা পারস্য

ত্যাগ করে তুর্কিস্তানে এসে স্থায়ীভাবে বাস করেন। ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

আল ফারাবি বাল্যকাল থেকেই ছিলেন জ্ঞান পিপাসু। অজানাকে জানার এবং অজেয়কে জয়

করার প্রবল আকাঙ্ক্ষা ছিল তাঁর। জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তিনি ছিলেন পারদর্শী।

দার্শনিক এবং বিজ্ঞানী হিসেবে তাঁর সুখ্যাতি ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। জ্ঞান-বিজ্ঞানের

এমন কোনাে শাখা বাকি ছিল না যেখানে ফারাবির প্রতিভা বিস্তৃত হয়নি। কিন্তু এরপরও

জ্ঞানের পিপাসা তাঁর মিটেনি। জ্ঞানের অন্বেষণে তিনি ছুটে গিয়েছেন দামেস্ক, মিসর এবং

দেশ-বিদেশের আরাে বহু স্থানে।

পদার্থবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, দর্শন, যুক্তিশাস্ত্র, গণিতশাস্ত্র, চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রভৃতিতে তাঁর

অবদান ছিল উল্লেখযােগ্য। তবে বিজ্ঞান ও দর্শনে তাঁর অবদান ছিল সর্বাধিক। পদার্থবিজ্ঞানে

তিনিই ‘শূন্যতার অবস্থান প্রমাণ করেছিলেন। বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক হিসেবে তিনি আরােহণ।

করেছিলেন জ্ঞানের শীর্ষে।বিজ্ঞানী আল ফারাবি সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, যুক্তিশাস্ত্র প্রভৃতি বিষয়ে বহু গ্রন্থ রচনা

করেছেন। তাঁর রচিত গ্রন্থের সংখ্যা শতাধিক বলে জানা যায়। এসব অমূল্য গ্রন্থের

অধিকাংশেরই আজ সন্ধান পাওয়া যায় না। তাঁর রচিত ‘আলা আহলে আলমদিনা আল

ফাদিলা’ (দর্শন ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কিত) গ্রন্থটি সর্বাধিক উল্লেখযােগ্য।

সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কেও তাঁর রচিত কয়েকটি গ্রন্থ তাঁকে বিখ্যাত করেছে। মুসলিম জাতির

কল্যাণে তিনি জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে মৌলিক আবিষ্কার ও অবদান রেখে গেছেন তা চর্চা

করলে মুসলমানরা আ জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতি লাভ করতে পারবে। তিনি ৯৫৬ সালে

ইনতেকাল করেন।

ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল

সার্ভার

ইউনুস এমরে ভলিউম ২৫ বাংলা সাবটাইটেল